কেওক্রাডং হাউস
মোঃ সোহরাব সরদার
“ মোরা ঝর্ণার মত উচ্ছ্বল ”
বাংলাদেশের দেশের আরেক পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং এর নামেই হয়েছে এই হাউসের নাম। একসময় কেওক্রাডং কে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মনে করা হতো তখন এর উচ্চতা পরিমাপ করা হয়েছিল ১,২৩০ মিটার। কিন্ত অধুনা রাশিয়া কর্তৃক পরিচালিত এসএরটিএম উপাত্ত এবং জিপিএস থেকে দেখা গেছে এর উচ্চতা ১,০০০ মিটারের বেশি নয়। শৃঙ্গের শীর্ষে সেনাবাহিনী কর্তৃক উৎকীর্ণ যে ফলক দেখা যায় তাতে এর উচ্চতা লেখা হয়েছে ৩,১৭২ ফুট। জিপিএস সমীক্ষায় উচ্চতা পাওয়া গেছে ৯৭৪ মিটার বা ৩,১৯৬ ফুট (তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া)। এটি বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় অবস্থিত। ‘কেওক্রাডং’ শব্দটি মারমা ভাষা থেকে এসেছে। মারমা ভাষায় ‘কেও’ মানে পাথর আর ‘কাড়া’ মানে পাহাড় আর ‘ডং’ মানে সবচেয়ে উঁচু। অর্থাৎ কেওক্রাডং মানে সবচেয়ে উচু পাথরের পাহাড়। যাবার পথে দেখবেন সাংগু নদী, বগা-লেক, ব্লু-বার্ড ঝরণা, চিংড়ি ঝরণা এসব কিছু দিয়েই সাজানো গোছানো কেওক্রাডং পাহাড়।
হাউসের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ:
শান্তা আক্তার(কো-হাউস মাস্টার), সাব্বির হাসান মোল্লা, মো:নজরুল ইসলাম, সৈয়েদা মোর্শেদা আফরিন, মো:হাসিবুর রহমান, মো:মিজানুর রহমান, সুস্মিতা রানী রায়, মুহাম্মদ হাসান মাহমুদ আকন্দ, সোহেল আহমেদ, ফাহমিদা আলম, নুসরাত জাহান, জেসমিন আক্তার যুথী, নাদিয়া হোসাইন,সিরাজুল ইসলাম,রিভা আক্তার উর্মী,তাসনিমি রহমান,আল আমিন হোসাইন,মীর শাহারিনা সুলতানা,মুহতাসিম শুভ।